গুঞ্জনকে সত্যি করে শেষ পর্যন্ত ২০২৩ ব্যালন ডি’অর জিতলেন আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি। ব্যক্তিগত ৮টি ব্যালন ডি’অর নিয়ে নিজেকে আরো ছাড়িয়ে গেলেন এলএম টেন। তার মতো এত সংখ্যক ব্যালন ডি’অর নেই আর কোনো ফুটবলারের। মেসির প্রতিদ্বন্দ্বী পর্তুগিজ ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ৫টি ব্যালন ডি’অর নিয়ে তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।
কিছুদিন আগে থেকেই বিভিন্ন ইউরোপীয়ান গণমাধ্যম মেসির ৮ম ব্যালন ডি’অরের বিষয়ে নিশ্চিত করেন। কাতার বিশ্বকাপে মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্স এবং ক্যারিয়ারের শেষ দিকে বিশ্বকাপ জয়ই মেসিকে এই ব্যালন ডি’অর জিততে সাহায্য করেছে।
এবারের ব্যালন ডি’অরে মেসির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে এই মৌসুমে ট্রেবল জেতা নরওয়েজিয়ান আর্লিং হালান্ড ও বিশ্বকাপের ফাইনালে হ্যাট্রিক করা ফ্রান্সের কিলিয়ান এমবাপ্পে।
এছাড়া নারীদের হয়ে এবারের ব্যালন ডি’অর জেতেন বার্সালোনার স্পানিশ ফুটবলার আইতানা বনমাতি।
আর সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার হিসেবে ইয়াসিন ট্রফি জেতেন আর্জেন্টিনা ও অ্যাস্টন ভিলার হয়ে খেলা এমিলিয়ানো মার্তিনেজ।
ব্যালন ডি’অর :
শীর্ষ পাঁচের বাকিরা :-
দ্বিতীয়- আর্লিং হালান্ড (নরওয়ে, ম্যানচেস্টার সিটি)
তৃতীয়- কিলিয়ান এমবাপে (ফ্রান্স, পিএসজি)
চতুর্থ- কেভিন ডি ব্রুইন (বেলজিয়াম, ম্যানচেস্টার সিটি)
পঞ্চম- রদ্রি (স্পেন, ম্যানচেস্টার সিটি)
উইমেন ব্যালন ডি’অর : আইতানা বনমাতি (স্পেন, বার্সেলোনা)
ইয়াছিন ট্রফি : এমিলিয়ানো মার্তিনেজ (আর্জেন্টিনা, অ্যাস্টন ভিলা)
কোপা ট্রফি : জুড বেলিংহ্যাম (ইংল্যান্ড, রিয়াল মাদ্রিদ/বরুশিয়া ডর্টমুন্ড)
গার্ড মুলার ট্রফি : আর্লিং হালান্ড (নরওয়ে, ম্যানচেস্টার সিটি)
সক্রেতিস পুরস্কার : ভিনিসিয়ুস (ব্রাজিল, রিয়াল মাদ্রিদ)
ছেলেদের বর্ষসেরা ক্লাব : ম্যানচেস্টার সিটি (ইংল্যান্ড)
মেয়েদের বর্ষসেরা ক্লাব : বার্সেলোনা (স্পেন)।