গত আসরে পিএসজির হয়ে ট্রেবল জিতেছেন। লীগ ওয়ানের সাথে জিতেছেন চ্যাম্পিয়নস লীগ, ক্লাব বিশ্বকাপের গেছেন ফাইনালে।
পিএসজি দলেও আছে তার বেশ ভালোই গুরুত্ব। তবুও ক্লাব ছাড়তে চাচ্ছেন বেরালদো।
গত মৌসুমে ক্লাবে আসার পর সেন্টার ব্যাক পজিশনে নিজেকে প্রমাণ করেন বেরালদো।
গত মৌসুমে একাধিক ম্যাচে ছিলেন শুরুর একাদশে। তবে এই মৌসুমে সেন্টার ব্যাক পজিশনে নিজেকে মেলে ধরেছেন বেরালদোর জাতীয় দল সতীর্থ মার্কুইনহস ও ইকুয়েডর জাতীয় দলের উইলিয়াম পাচো।
এর সাথে আবার আরো এক মৌসুমের জন্য পিএসজিতে থাকার ঘোষণা মার্কুর।
ফলে আগামী মৌসুমে নিয়মিত মুল একাদশে খেলার সম্ভাবনা ক্ষীণ বেরালদো।
যে কারণে এবার ক্লাব বদলের ঘোষণা বেরালদো। নতুন করে বেরালদোকে নিতে আগ্রহী ৩ দল।
যার মাঝে আছে সিরিআ এর সাবেক চ্যাম্পিয়ন ক্লাব জুভেন্টাস।
আগামী মৌসুমের জন্য বেরালদোকে পেতে ৩০ মিলিয়ন ইউরোর সমান অর্থ খরচ করতে চায় তারা, এমনটাই জানানো হয় ট্রান্সফার ফিডের পক্ষ থেকে।
তবে শুধু জুভেন্তাস নয়, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডও আগ্রহী লুকাস বেরালদোকে নিতে।
সেন্টার ব্যাক পজিশনে ইউনাইটেডের সমস্যা নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে আর্জেন্টিনার সেন্টার ব্যাক লিসান্দ্রো মার্টিনেজের ইনজুরিতে বারবার ভুগেছে ক্লাবটি।
এমনকি অনেক ম্যাচেই মেইকশিফট সেন্টার ব্যাক ব্যাবহার করতে হয়েছে তাদের।
আর সেখানেই সমাধান খুজতে ব্রাজিলের বেরালদোর দিকে নজর তাদের।
অপরদিকে তুর্কি ক্লাব গ্যালাতেসারের আগ্রহেও আছে বেরালদোর নাম৷ জাতীয় দলে সেন্টার ব্যাক পজিশন ব্রাজিলের লড়াই দীর্ঘ।
মেঘালাস, মিলিতাও এর মত ক্লাব পারফর্মার আছে। আছেন মার্কুইনহসের মত অভিজ্ঞ ক্যাম্পেইনার। সুযোগ পেয়ে আলেক্সান্দ্রো রিবেইরো ভালো করেছেন।
লিও অর্তিজ, মুরিলোর মত সেন্টার ব্যাকরা পারফর্ম করে যাচ্ছেন নিয়মিত।
আর সেখানেই তাই জাতীয় দলে যাওয়া আসার মাঝেই আছেন বেরালদো। তাই যেকোন ক্লাবে গিয়ে স্টার্টার হওয়ার ইচ্ছাই থাকতে পারে।
একই সাথে পারফর্মেঞ্চ দিয়ে চাইবেন দলে নিজের পজিশন স্থায়ী করতে। এবার দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কি করেন এই ব্রাজিলিয়ান।




